Friday, November 14, 2014

IS IT OVER?

***************THIS POST IS UPDATED*******************

কেমন আছেন বন্ধুরা? আজ অনেকদিন পর আবার ব্লগে হাজির..আমি জানি আপনাদের মধ্যে অনেকেই আমার ব্লগের নিয়মিত দর্শক। কিন্তু গত প্রায় ৫ মাস সময় ধরে তারা হতাশ হচ্ছেন..হওয়ারই কথা..গত ৩ মাসের বেশি সময় যাবৎ একটি বিশেষ কাজের সঙ্গে আমি যুক্ত হয়ে পড়েছিলাম। এছাড়াও কম্পিউটার এর সমস্যা, সরকারী চাকরির পরীক্ষা এসব তো ছিলই। তাই একদমই সময় বার করতে পারিনি। দর্শকদের কাছে সেজন্য ক্ষমা চাইছি।

অনেকেই হয়তো ভেবেছিলেন এবারই শেষ, কিন্তু তাদের সবাই কে জানিয়ে রাখি..না, এই শেষ নয়.. ITS NOT OVER! বরঞ্চ..আবার নতুন করে শুরু !


সেবারে আমি রোভার্সের রয়কে নিয়ে একটা পোস্ট করেছিলাম..প্রথম দু'বছরের রোভার্স(আনন্দমেলা থেকে). এবার রইলো তার পরের বছর অর্থাৎ  ১৯৮১এর  রোভার্সের রয়!

পড়ুন রোভার্সের রয়(১৯৮১): ROVERS 1981 AM(new link)

২০.০৫.১৯৮১ ও ০৩.০৬.১৯৮১'র মধ্যবর্তী ছবি
পাঠকদের হয়তো মনে আছে আমি আগের পোস্টে  বলেছিলাম, রয়কে কেউ খুন করার চেষ্টা করেছিল! দলের সমর্থকদের ভালোবাসাই রয়কে ফিরিয়ে আনে । রয় নিজে সেই আততায়ীকে পরে ধরতে পেরেছিল। কিন্তু কে তার অনিষ্ট করতে চেয়েছিল? এক ঝলকে সন্দেহভাজনদের দেখে নেওয়া যাক.. 


দুজনের ব্যাপারটা না হয় বোঝা গেল, কিন্তু বাকিদের সঙ্গে রয়ের শত্রুতা কোথায়? বিশেষ করে একজন তো তারই দলের খেলোয়াড়! তাহলে?




রয় আহত হওয়ার পর সেই প্রথম রয়কে অজ্ঞান অবস্থায় দেখতে পায় ও পুলিশে খবর দেয়। তাহলে সেই কি রয়ের আততায়ী? নাকি অন্য কেউ?

আর..আমার সেই বিশেষ কাজটাই বা কি? যার জন্য আমি এতদিন বাদে ব্লগে ফিরলাম?

দর্শকরা দুটো প্রশ্নের উত্তরই আন্দাজ করতে পারেন..তবে সঠিক উত্তরের জন্য তাদের আবার অপেক্ষা করতে হবে। তবে কথা দিচ্ছি, সেটার জন্য বেশিদিন অপেক্ষা করতে হবে না। খুব শ্রীঘ্যই আবার পোস্ট করব। 
**************************************************************************************

এবার আসব বিলির বুট প্রসঙ্গে।

বিলি ডেন থাকে তার ঠাকুমার সঙ্গে। ফুটবল খেলতে ভালোবাসলেও সে খুব ভালো খেলতে পারতো না। হঠাৎ একদিন  ঘরের চিলেকোঠা থেকে সে খুঁজে পায় একজোড়া পুরোনো জুতো, যা ছিল প্রকৃতপক্ষে ইংল্যান্ডের বিখ্যাত ফুটবলার Charles "deadshot" Keen এর জুতো। "Deadshot" শব্দের অর্থ হল অব্যর্থ লক্ষ্য। এরপর থেকেই পাল্টে যায় বিলির জীবন। Keen এর জুতো পরে সে তার মতনই ভালো খেলতে থাকে। এক পুরোনো সামগ্রীর(antiques) দোকান থেকে সে Charles Keen এর জীবনী খুঁজে পায়। Keen এর জীবনে যে সব ঘটনা ঘটেছিলো, বিলির জীবনেও হুবহু একই ঘটনা ঘটে। বিলি নিজেও ইংল্যান্ড এর আন্তর্জাতিক স্কুলে খেলার সুযোগ পায়। 


বিলির বুট কমিক্সের লেখক Fred Baker এবং শিল্পী John Gillatt. পরের দিকের শিল্পী Mike Western. প্রথম প্রকাশ ব্রিটিশ পত্রিকা scorcher(১৯৭০)।  তারপর সেখান থেকে Tiger, Eagle, ও সর্বশেষে প্রকাশিত হয় Roy of the  Rovers পত্রিকায়(১৯৯৯০ অবধি)। শুকতারায় বলির বুট প্রকাশিত হয় প্রথমবার কার্তিক ১৩৯৪(keen এর জীবনী পাওয়া) তে, চলেছিল শ্রাবণ ১৪০০ পর্যন্ত। তারপর বেশ কিছু মাস বন্ধ। কিন্তু শুকতারাতে বিলির বুট এতটাই জনপ্ৰিয়তা লাভ করেছিল যে সম্পাদক কমিক্সটি ফিরিয়ে আনতে বাধ্য হন। তাই বিলির বুট পুনরায় প্রকাশিত হয় আষাঢ় ১৪০১ থেকে, আগের বার যেখানে শেষ হয়েছিল ঠিক তারপর থেকেই। কিন্তু যে কারণেই হোক না কেন আবার অসমাপ্ত ভাবে শেষ প্রকাশিত হয় অগ্রহায়ণ ১৪০২ এ(বিলি ফ্রান্সে যাওয়ার ঠিক আগে)।এছাড়াও আনন্দমেলা পূজাবার্ষিকী ১৩৯১ ও ১৩৯৬ এ বিলির বুট প্রকাশিত হয়(যথাক্রমে ভূতুড়ে জুতো বিলির বুটজোড়া নাম দিয়ে)।

পড়ুন বিলির বুট ১ম  ও  ২য় পর্ব 

আনন্দমেলার বিলির বুট সংগ্রহ করার জন্য আপনাকে এখানে আসতে হবে।


Friday, August 15, 2014

A NEW CHAPTER BEGINS

শুরু হলো এক নতুন অধ্যায়..সমস্ত পাঠকদের জানিয়ে রাখি একটি নতুন ব্লগ আজ বিকেলবেলা থেকে খুলতে চলেছে!

কিন্তু এক নতুন অধ্যায় কেন? কারণ..এর আগে এরকম কোনো ব্লগ হয়নি, নাই এরকম কোনো ব্লগের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে..

বাঙালি পাঠকরা ফিরে পেতে চলেছে তাদের ছোটবেলা..যার আশা সমস্ত আপামর বাঙালি করে থাকে..সেই স্বর্ণযুগের শিশুসাহিত্য আবার ফিরে আসছে!

শুরু হতে চলেছে নতুন বাংলা ব্লগ..হলুদ পাতা 

এতে আপনারা পাবেন: আনন্দমেলা, শুকতারা,কিশোর ভারতী, সন্দেশ..এবং ভবিষ্যতে হয়ত অন্যান্য পত্রিকাও..না, আলাদা করে কোনো বিশেষ রচনা, কোনো বিশেষ series বা কোনো বিশেষ কমিকস নয়, থাকবে সম্পূর্ণ পত্রিকার প্রত্যেকটি পাতা!

আমি জানি আমার পাঠকরা অনেকদিন আমার কাছ থেকে কোনো কমিকস পাননি..যার জন্য আমি দুঃখিত। নানা কারণে,বিশেষ করে মাঝে বেশ কিছুদিন আমার computer বন্ধ থাকায় কোনো কাজ করে উঠতে পারিনি আজও কিছু দিতে পারলাম না। তবে আজ স্বাধীনতা দিবসে আমার পাঠকদের এই একটা ভালো খবর অন্তত দিতে পারি।

কিছুটা সময় চাইছি..কথা দিচ্ছি আবার ফিরে আসব!

Tuesday, June 17, 2014

FIFA WORLD CUP 2014 SPECIAL: ROVERSER ROY

***************THIS POST IS UPDATED*******************

"সব খেলার সেরা বাঙালির তুমি ফুটবল,সব খেলার সেরা বাঙালির তুমি ফুটবল"..হ্যা, ধন্যি মেয়ে সিনেমার সেই গানটার কথা আজ মনে পড়ছে..কিংবদন্তি শিল্পী মান্না দের এই গান যেন চিরযুগের, চিরকালের..সমস্ত দেশের সব ফুটবল-প্রেমীদের জন্য। আর তার সঙ্গে মনে পড়ছে পুরনো সেই সমস্ত দিনের কথা, যেসময়ে আমি "ফুটবল-পাগল"ছিলাম। ২০১৪ ফুটবল বিশ্বকাপ ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে, আয়োজক দেশ ব্রাজিল তাদের প্রথম ম্যাচও জিতে গেছে..আর আমিও, আমার পুরনো ব্লগে ফিরে এসেছি..

ফিরে যাই ছোটবেলায়..একসময় আমি সমস্ত খেলোয়াড়দের ছবি কেটে কাগজ/ফাইল/ক্যালেন্ডারে আটকাতাম। এই ভাবে ৪-৫টা ফাইল বানিয়েছিলাম,মাঝে মাঝে তা বন্ধু-বান্ধব/আত্মীয়-স্বজনদের দেখাতাম। তবে শুধু ফুটবল খেলোয়াড়দের নিয়ে নয়, অন্যান্য খেলোয়াড়দেরও(ক্রিকেট,টেনিস,হকি,অলিম্পিক্স প্রভৃতি) ছবি লাগিয়ে রাখতাম। তার কিছু এখানে দিলাম..
 



বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার ক'দিন আগে থাকতেই শুরু হয়ে যায় একটা প্রশ্ন..অলিতে-গলিতে সর্বত্র.."আপনি কোন দলের supporter"? আমি ছোটবেলা থেকেই ব্রাজিলের supporter, আর বিশেষ করে বড় রোনাল্ডো ও কার্লোসের(Roberto Carlose) এর বড় ভক্ত! রোনাল্ডোর গোলে শট করার দক্ষতা ছিল অসাধারণ, আর কার্লোস যখন free-kick মারত,তখন লোকে বলত "thunderbolt"!তবে  আমার চোখে দেখা সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ dribbler হলো ZINEDINE ZIDANE.সত্যি, সেকেন্ডের মধ্যে বলকে এখান থেকে সেখানে আর সেখান থেকে এখানে, দশটা defender কে জিদান সহজেই কাটিয়ে গোল করে দিতে পারতো। এরকম খেলাও হয়েছে, যে শেষ ১ মিনিটের মাথায় জিদান প্রতিপক্ষকে দু'গোল দিয়েছে! তবে সবচেয়ে বিতর্কিত চরিত্রও সে নিজে, তার কারণ অনেকেই জানেন।..ঠিক অনেকটা মেলচেস্টার রোভার্সের "ভিক গাথরি"র মতন!








 রোভার্সের 'রয়'কে বাদ দিয়ে, ওদের দলের মধ্যে আমার প্রিয় চরিত্র মার্ভিন ওয়ালেস, ভিক গাথরি, এবং কেনি লোগান। দলের আরও অনেক খেলোয়াড় অন্য সময়ে খেলেছে, অনেকবার দল পাল্টেছে। কিছু ক্ষেত্রে রয় নিজেই নিজেকে বাদ দিয়েছিল,আবার কিছু সময়ে চোট-আঘাতের জন্য মাঠে নামতে পারেনি।



 


(original image courtesy: http://royoftheroversgr.blogspot.in/, image is edited using photoshop/paint)

Roy of the Rovers প্রথম প্রকাশিত হয় ১১ই সেপ্টেম্বর ১৯৫৪, ব্রিটিশ ম্যাগাজিন tiger এ। পরে ২৫শে সেপ্টেম্বর ১৯৭৬ থেকে তা comic magazine আকারে প্রকাশিত হতে থাকে। এই ম্যাগাজিনের মধ্যে Roy of the Rovers ছাড়াও থাকতো "বিলি'র বুট", "Hot Shot Hamish", "Mighty Mouse", "Tommy's Troubles","The Hard Man","Dexter's Dozen",The Safest Hands In Soccer", "Goalkeeper", "Playmaker", "Durrell's Palace", "Wayne's Wolves", The Marks Brothers", "Mike's mini men"(মাইকের খুদে খেলোয়াড়রা) প্রভৃতি। ১৯৯৩ সালে রয় একটি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় আহত হয়ে নিজের বাঁ পা হারিয়ে বসে। তারপর রয়ের ছেলে 'রকি'ও খেলে মেলচেস্টারের হয়ে(১৯৯৫ অবধি)। আবার  Match of the Day ম্যাগাজিনে(১৯৯৭-২০০১) বাবা আর ছেলেকে পুনরায় একত্রে দেখা যায়(যথাক্রমে ম্যানেজার ও খেলোয়াড় হিসেবে)। মাঝে ১৯৮৬ সালে "today " নামক uk সংবাদপত্রে এক নতুন ধরনের rovers প্রকাশিত হয়,যার গল্পগুনো ছিল বেশিরভাগ রয়ের পরিবার নিয়ে,মাঠের যুদ্ধের বদলে। রয়ের সৃষ্টিকর্তা হলেন Frank S. Pepper.তারপর ১৯৫৪-১৯৫৮ অবধি Joe Colqhuon(গল্প ও ছবি আঁকা উভয়ই). ১৯৫৮/১৯৫৯-১৯৬৮/১৯৬৯ অবধি গল্প লেখেন Derek Birnage,শিল্পী ছিলেন Paul Trevillion ও Yvonne Hutton(১৯৬৭-১৯৭৪ অবধি).১৯৬৯-১৯৯৩ অবধি গল্প লেখেন Tom Tully, ১৯৭৫-১৯৮৫/১৯৮৬ অবধি শিল্পী ছিলেন David Sque.১৯৮৬তে তার জায়গা নেন শিল্পী Mike White, ১৯৯২ এ তার জায়গায় আসেন Barrie Mitchell.এরপর ১৯৯৩-১৯৯৫ অবধি David Jukes, Sean Longcroft,Garry Marshall প্রমুখ শিল্পী কাজ করেন।১৯৯৭-২০০১ অবধি(Match of the Dayতে) গল্প লেখেন Ian  Rimmer, শিল্পী Barrie Mitchell.
 

পড়ুন রোভার্সের রয় ব্লগে প্রথমবার: ১৯৭৯ সাল- rovers'79 ও ১৯৮০ সাল- rovers'80(updated new link)

০৪.০৬.১৯৮০ ও ১৮.০৬.১৯৮০'র মধ্যবর্তী ছবি

০৩.১২.১৯৮০'র রোভার্সের জন্য বন্ধু সন্তু বাগকে ধন্যবাদ। জুন ১৯৭৯'র(আষাঢ় ১৩৮৬) পরের আনন্দমেলা  ১৮ই জুলাই ১৯৭৯(প্রথম ছোটো আনন্দমেলা) থেকে রোভার্স শুরু হয়। শেষ প্রকাশিত হয় ৩১.০৩.১৯৯৩(তথ্য- সাগ্নিক ঘোষ)
২২.১০.১৯৮০ তারিখে কোনো আনন্দমেলা সংখ্যা প্রকাশিত হয়নি।

রয় নিজে আমার পাঠকদের কিছু কথা বলতে চায়:


আনন্দমেলায় রোভার্সের রয় চলেছিল প্রায় ১৫ বছর! জনপ্রিয়তা ভালোই ছিল, তবে রোভার্স সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছিল ১৯৮৮-১৯৮৯ সালে, কারণ রয়কে কেউ খুন করার চেষ্টা করেছিল!পরে রয় নিজে সেই আততায়ীকে ধরে..

 কে ছিল সেই আততায়ী? এর উত্তর আমরা পরের পোস্টে পাব। মনে হয় পাঠকরা তাদের ছোটবেলায় ফিরে গেছেন.. কি বলেন?

Friday, March 14, 2014

HOFO-GIGE, A Special Tribute "Samrat" PC SORCAR

Hello guys..sorry to disappoint all of you guys as I have been quite busy for a few days..& my old pc had started some problems again, so I took a bit time 2 fix it(had 2 change its battery). ekhon abar valoi cholche..also there's a central govt. exam of mine by the end of april or the beginning week of may(dates may be changed for the election, yet to be announced)..যাই হোক, আজকের পোস্টের প্রসঙ্গে আসি। আজ একটু অন্য ধরণের পোস্ট..আপনারা সবাই ভাবছেন "পি সি সরকার তো বুঝলাম, কিন্তু হোফো -গিগে টা আবার কি ?" আপনারা সবাই শুনেছেন নিশ্চয়ই "গুগাবাবা"(গুপি গাইন বাঘা বাইন ),"পিপুফিশু"(পিঠ পুড়ে গেল, পাশ ফিরে শু ) তাহলে, "হোফো -গিগে" মানে "হোকাস -ফোকাস -গিলি-গিলি-গে" করা যেতেই পারে। আজকের এই পোস্টটা মাননীয় পি সি সরকারকে(জুনিয়র) উৎসর্গ করলাম।

পি সি সরকারের বাড়িতে একসময় দুই সম্রাট থাকতেন, এক- "জাদুসম্রাট" পি সি সরকার নিজে, ও অপরজন সিংহ "সম্রাট"

সম্রাটকে নিয়ে পরের আনন্দমেলা সংখ্যাতেও একটি article বেরিয়েছিল, এও বলা হয়েছিল যে পি সি সরকার নিজে লিখবেন(হয়তো)..যদিও খুব সম্ভবত তা আর হয়ে ওঠেনি।



এছাড়াও একবার রাশিয়া থেকে ওনাকে সম্মান দেওয়া হয়, যা বেরিয়েছিল শুকতারাতে।

 
 নিচের ছবিটি খুব সম্ভব ওনার  বাবার (original পি সি সরকারের)
 

এবার আসি কমিকসের প্রসঙ্গে, যা শুকতারা তে প্রথম প্রকাশিত হয় কার্তিক ১৩৯৬(সম্ভাব্য).. সম্ভাব্য শেষ সংখ্যা আশ্বিন ১৪০১। ছবি আঁকতেন অরুন্ধতী মুখোপাধ্যায়..আর গল্প..? খুব সম্ভব ওগুলো জাদুসম্রাটের নিজেরই বলা(not sure, just guessing)!


 Download  comics : pc sorcar suktara

আমার সংগ্রহের ১৮টি কমিকস download link -এর  মধ্যে দিলাম। একটা-দুটো হয়তো বাদ পরতে পারে। অন্যান্য bloggerদের কাছে অনুরোধ করলাম, যদি কিছু বাদ পরে যায় তাহলে তা অবশ্যই জানাবেন।

না, আজ এখানেই শেষ নয়..দুটো বিশেষ জিনিস দিলাম..এর মধ্যে একটির কথা অনেকেই হয়তো জানেন না।

 
হ্যা, দেখে অবাক হচ্ছেন তো..আমিও হয়েছিলাম..পি সি সরকার নিজে একটি সিনেমাও করেছিলেন, এবং তাও আবার দ্বৈত ভূমিকায়(i.e. Double role)!!ভাবা যায়!!! ওনার সহ-অভিনেতারা ছিলেন উৎপল দত্ত, সন্তোষ দত্ত, শ্রীলা মজুমদার প্রমুখ। আমাদের এক অতি প্রিয় কমিক চরিত্রের সঙ্গে ওনার মিল আছে,কার তা বোধহয় আর বলতে হবে না..
 
ইন্দ্রজাল এবার কিছু scan করা হয়নি, তাই দিতে পারলাম না..তবে জানিয়ে রাখি রোভার্সের রয়ের ৫০০ পাতার ওপর scan করা হয়ে গেছে।(by myself)বাদ বাকি সংখ্যাগুলো এই  মুহূর্তে জোগাড় করে উঠতে পারিনি। তবে, একটা জিনিস আমার দর্শকদের প্রাপ্য..
 
দেখা যাক ম্যাজিক করে আমি যদি পরবর্তী পোস্টটা একটু তাড়াতাড়ি করতে পারি!!