***************THIS POST IS UPDATED*******************
"সব খেলার সেরা বাঙালির তুমি ফুটবল,সব খেলার সেরা বাঙালির তুমি ফুটবল"..হ্যা, ধন্যি মেয়ে সিনেমার সেই গানটার কথা আজ মনে পড়ছে..কিংবদন্তি শিল্পী মান্না দের এই গান যেন চিরযুগের, চিরকালের..সমস্ত দেশের সব ফুটবল-প্রেমীদের জন্য। আর তার সঙ্গে মনে পড়ছে পুরনো সেই সমস্ত দিনের কথা, যেসময়ে আমি "ফুটবল-পাগল"ছিলাম। ২০১৪ ফুটবল বিশ্বকাপ ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে, আয়োজক দেশ ব্রাজিল তাদের প্রথম ম্যাচও জিতে গেছে..আর আমিও, আমার পুরনো ব্লগে ফিরে এসেছি..
ফিরে যাই ছোটবেলায়..একসময় আমি সমস্ত খেলোয়াড়দের ছবি কেটে কাগজ/ফাইল/ক্যালেন্ডারে আটকাতাম। এই ভাবে ৪-৫টা ফাইল বানিয়েছিলাম,মাঝে মাঝে তা বন্ধু-বান্ধব/আত্মীয়-স্বজনদের দেখাতাম। তবে শুধু ফুটবল খেলোয়াড়দের নিয়ে নয়, অন্যান্য খেলোয়াড়দেরও(ক্রিকেট,টেনিস,হকি,অলিম্পিক্স প্রভৃতি) ছবি লাগিয়ে রাখতাম। তার কিছু এখানে দিলাম..
বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার ক'দিন আগে থাকতেই শুরু হয়ে যায় একটা প্রশ্ন..অলিতে-গলিতে সর্বত্র.."আপনি কোন দলের supporter"? আমি ছোটবেলা থেকেই ব্রাজিলের supporter, আর বিশেষ করে বড় রোনাল্ডো ও কার্লোসের(Roberto Carlose) এর বড় ভক্ত! রোনাল্ডোর গোলে শট করার দক্ষতা ছিল অসাধারণ, আর কার্লোস যখন free-kick মারত,তখন লোকে বলত "thunderbolt"!তবে আমার চোখে দেখা সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ dribbler হলো ZINEDINE ZIDANE.সত্যি, সেকেন্ডের মধ্যে বলকে এখান থেকে সেখানে আর সেখান থেকে এখানে, দশটা defender কে জিদান সহজেই কাটিয়ে গোল করে দিতে পারতো। এরকম খেলাও হয়েছে, যে শেষ ১ মিনিটের মাথায় জিদান প্রতিপক্ষকে দু'গোল দিয়েছে! তবে সবচেয়ে বিতর্কিত চরিত্রও সে নিজে, তার কারণ অনেকেই জানেন।..ঠিক অনেকটা মেলচেস্টার রোভার্সের "ভিক গাথরি"র মতন!
রোভার্সের 'রয়'কে বাদ দিয়ে, ওদের দলের মধ্যে আমার প্রিয় চরিত্র মার্ভিন ওয়ালেস, ভিক গাথরি, এবং কেনি লোগান। দলের আরও অনেক খেলোয়াড় অন্য সময়ে খেলেছে, অনেকবার দল পাল্টেছে। কিছু ক্ষেত্রে রয় নিজেই নিজেকে বাদ দিয়েছিল,আবার কিছু সময়ে চোট-আঘাতের জন্য মাঠে নামতে পারেনি।
(original image courtesy: http://royoftheroversgr.blogspot.in/, image is edited using photoshop/paint)
Roy of the Rovers প্রথম প্রকাশিত হয় ১১ই সেপ্টেম্বর ১৯৫৪, ব্রিটিশ ম্যাগাজিন tiger এ। পরে ২৫শে সেপ্টেম্বর ১৯৭৬ থেকে তা comic magazine আকারে প্রকাশিত হতে থাকে। এই ম্যাগাজিনের মধ্যে Roy of the Rovers ছাড়াও থাকতো "বিলি'র বুট", "Hot Shot Hamish", "Mighty Mouse", "Tommy's Troubles","The Hard Man","Dexter's Dozen",The Safest Hands In Soccer", "Goalkeeper", "Playmaker", "Durrell's Palace", "Wayne's Wolves", The Marks Brothers", "Mike's mini men"(মাইকের খুদে খেলোয়াড়রা) প্রভৃতি। ১৯৯৩ সালে রয় একটি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় আহত হয়ে নিজের বাঁ পা হারিয়ে বসে। তারপর রয়ের ছেলে 'রকি'ও খেলে মেলচেস্টারের হয়ে(১৯৯৫ অবধি)। আবার Match of the Day ম্যাগাজিনে(১৯৯৭-২০০১) বাবা আর ছেলেকে পুনরায় একত্রে দেখা যায়(যথাক্রমে ম্যানেজার ও খেলোয়াড় হিসেবে)। মাঝে ১৯৮৬ সালে "today " নামক uk সংবাদপত্রে এক নতুন ধরনের rovers প্রকাশিত হয়,যার গল্পগুনো ছিল বেশিরভাগ রয়ের পরিবার নিয়ে,মাঠের যুদ্ধের বদলে। রয়ের সৃষ্টিকর্তা হলেন Frank S. Pepper.তারপর ১৯৫৪-১৯৫৮ অবধি Joe Colqhuon(গল্প ও ছবি আঁকা উভয়ই). ১৯৫৮/১৯৫৯-১৯৬৮/১৯৬৯ অবধি গল্প লেখেন Derek Birnage,শিল্পী ছিলেন Paul Trevillion ও Yvonne Hutton(১৯৬৭-১৯৭৪ অবধি).১৯৬৯-১৯৯৩ অবধি গল্প লেখেন Tom Tully, ১৯৭৫-১৯৮৫/১৯৮৬ অবধি শিল্পী ছিলেন David Sque.১৯৮৬তে তার জায়গা নেন শিল্পী Mike White, ১৯৯২ এ তার জায়গায় আসেন Barrie Mitchell.এরপর ১৯৯৩-১৯৯৫ অবধি David Jukes, Sean Longcroft,Garry Marshall প্রমুখ শিল্পী কাজ করেন।১৯৯৭-২০০১ অবধি(Match of the Dayতে) গল্প লেখেন Ian Rimmer, শিল্পী Barrie Mitchell.
পড়ুন রোভার্সের রয় ব্লগে প্রথমবার: ১৯৭৯ সাল- rovers'79 ও ১৯৮০ সাল- rovers'80(updated new link)
০৩.১২.১৯৮০'র রোভার্সের জন্য বন্ধু সন্তু বাগকে ধন্যবাদ। জুন ১৯৭৯'র(আষাঢ় ১৩৮৬) পরের আনন্দমেলা ১৮ই জুলাই ১৯৭৯(প্রথম ছোটো আনন্দমেলা) থেকে রোভার্স শুরু হয়। শেষ প্রকাশিত হয় ৩১.০৩.১৯৯৩(তথ্য- সাগ্নিক ঘোষ)।
২২.১০.১৯৮০ তারিখে কোনো আনন্দমেলা সংখ্যা প্রকাশিত হয়নি।
রয় নিজে আমার পাঠকদের কিছু কথা বলতে চায়:
আনন্দমেলায় রোভার্সের রয় চলেছিল প্রায় ১৫ বছর! জনপ্রিয়তা ভালোই ছিল, তবে রোভার্স সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছিল ১৯৮৮-১৯৮৯ সালে, কারণ রয়কে কেউ খুন করার চেষ্টা করেছিল!পরে রয় নিজে সেই আততায়ীকে ধরে..
কে ছিল সেই আততায়ী? এর উত্তর আমরা পরের পোস্টে পাব। মনে হয় পাঠকরা তাদের ছোটবেলায় ফিরে গেছেন.. কি বলেন?
"সব খেলার সেরা বাঙালির তুমি ফুটবল,সব খেলার সেরা বাঙালির তুমি ফুটবল"..হ্যা, ধন্যি মেয়ে সিনেমার সেই গানটার কথা আজ মনে পড়ছে..কিংবদন্তি শিল্পী মান্না দের এই গান যেন চিরযুগের, চিরকালের..সমস্ত দেশের সব ফুটবল-প্রেমীদের জন্য। আর তার সঙ্গে মনে পড়ছে পুরনো সেই সমস্ত দিনের কথা, যেসময়ে আমি "ফুটবল-পাগল"ছিলাম। ২০১৪ ফুটবল বিশ্বকাপ ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে, আয়োজক দেশ ব্রাজিল তাদের প্রথম ম্যাচও জিতে গেছে..আর আমিও, আমার পুরনো ব্লগে ফিরে এসেছি..
ফিরে যাই ছোটবেলায়..একসময় আমি সমস্ত খেলোয়াড়দের ছবি কেটে কাগজ/ফাইল/ক্যালেন্ডারে আটকাতাম। এই ভাবে ৪-৫টা ফাইল বানিয়েছিলাম,মাঝে মাঝে তা বন্ধু-বান্ধব/আত্মীয়-স্বজনদের দেখাতাম। তবে শুধু ফুটবল খেলোয়াড়দের নিয়ে নয়, অন্যান্য খেলোয়াড়দেরও(ক্রিকেট,টেনিস,হকি,অলিম্পিক্স প্রভৃতি) ছবি লাগিয়ে রাখতাম। তার কিছু এখানে দিলাম..
বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার ক'দিন আগে থাকতেই শুরু হয়ে যায় একটা প্রশ্ন..অলিতে-গলিতে সর্বত্র.."আপনি কোন দলের supporter"? আমি ছোটবেলা থেকেই ব্রাজিলের supporter, আর বিশেষ করে বড় রোনাল্ডো ও কার্লোসের(Roberto Carlose) এর বড় ভক্ত! রোনাল্ডোর গোলে শট করার দক্ষতা ছিল অসাধারণ, আর কার্লোস যখন free-kick মারত,তখন লোকে বলত "thunderbolt"!তবে আমার চোখে দেখা সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ dribbler হলো ZINEDINE ZIDANE.সত্যি, সেকেন্ডের মধ্যে বলকে এখান থেকে সেখানে আর সেখান থেকে এখানে, দশটা defender কে জিদান সহজেই কাটিয়ে গোল করে দিতে পারতো। এরকম খেলাও হয়েছে, যে শেষ ১ মিনিটের মাথায় জিদান প্রতিপক্ষকে দু'গোল দিয়েছে! তবে সবচেয়ে বিতর্কিত চরিত্রও সে নিজে, তার কারণ অনেকেই জানেন।..ঠিক অনেকটা মেলচেস্টার রোভার্সের "ভিক গাথরি"র মতন!
রোভার্সের 'রয়'কে বাদ দিয়ে, ওদের দলের মধ্যে আমার প্রিয় চরিত্র মার্ভিন ওয়ালেস, ভিক গাথরি, এবং কেনি লোগান। দলের আরও অনেক খেলোয়াড় অন্য সময়ে খেলেছে, অনেকবার দল পাল্টেছে। কিছু ক্ষেত্রে রয় নিজেই নিজেকে বাদ দিয়েছিল,আবার কিছু সময়ে চোট-আঘাতের জন্য মাঠে নামতে পারেনি।
(original image courtesy: http://royoftheroversgr.blogspot.in/, image is edited using photoshop/paint)
Roy of the Rovers প্রথম প্রকাশিত হয় ১১ই সেপ্টেম্বর ১৯৫৪, ব্রিটিশ ম্যাগাজিন tiger এ। পরে ২৫শে সেপ্টেম্বর ১৯৭৬ থেকে তা comic magazine আকারে প্রকাশিত হতে থাকে। এই ম্যাগাজিনের মধ্যে Roy of the Rovers ছাড়াও থাকতো "বিলি'র বুট", "Hot Shot Hamish", "Mighty Mouse", "Tommy's Troubles","The Hard Man","Dexter's Dozen",The Safest Hands In Soccer", "Goalkeeper", "Playmaker", "Durrell's Palace", "Wayne's Wolves", The Marks Brothers", "Mike's mini men"(মাইকের খুদে খেলোয়াড়রা) প্রভৃতি। ১৯৯৩ সালে রয় একটি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় আহত হয়ে নিজের বাঁ পা হারিয়ে বসে। তারপর রয়ের ছেলে 'রকি'ও খেলে মেলচেস্টারের হয়ে(১৯৯৫ অবধি)। আবার Match of the Day ম্যাগাজিনে(১৯৯৭-২০০১) বাবা আর ছেলেকে পুনরায় একত্রে দেখা যায়(যথাক্রমে ম্যানেজার ও খেলোয়াড় হিসেবে)। মাঝে ১৯৮৬ সালে "today " নামক uk সংবাদপত্রে এক নতুন ধরনের rovers প্রকাশিত হয়,যার গল্পগুনো ছিল বেশিরভাগ রয়ের পরিবার নিয়ে,মাঠের যুদ্ধের বদলে। রয়ের সৃষ্টিকর্তা হলেন Frank S. Pepper.তারপর ১৯৫৪-১৯৫৮ অবধি Joe Colqhuon(গল্প ও ছবি আঁকা উভয়ই). ১৯৫৮/১৯৫৯-১৯৬৮/১৯৬৯ অবধি গল্প লেখেন Derek Birnage,শিল্পী ছিলেন Paul Trevillion ও Yvonne Hutton(১৯৬৭-১৯৭৪ অবধি).১৯৬৯-১৯৯৩ অবধি গল্প লেখেন Tom Tully, ১৯৭৫-১৯৮৫/১৯৮৬ অবধি শিল্পী ছিলেন David Sque.১৯৮৬তে তার জায়গা নেন শিল্পী Mike White, ১৯৯২ এ তার জায়গায় আসেন Barrie Mitchell.এরপর ১৯৯৩-১৯৯৫ অবধি David Jukes, Sean Longcroft,Garry Marshall প্রমুখ শিল্পী কাজ করেন।১৯৯৭-২০০১ অবধি(Match of the Dayতে) গল্প লেখেন Ian Rimmer, শিল্পী Barrie Mitchell.
পড়ুন রোভার্সের রয় ব্লগে প্রথমবার: ১৯৭৯ সাল- rovers'79 ও ১৯৮০ সাল- rovers'80(updated new link)
০৪.০৬.১৯৮০ ও ১৮.০৬.১৯৮০'র মধ্যবর্তী ছবি |
০৩.১২.১৯৮০'র রোভার্সের জন্য বন্ধু সন্তু বাগকে ধন্যবাদ। জুন ১৯৭৯'র(আষাঢ় ১৩৮৬) পরের আনন্দমেলা ১৮ই জুলাই ১৯৭৯(প্রথম ছোটো আনন্দমেলা) থেকে রোভার্স শুরু হয়। শেষ প্রকাশিত হয় ৩১.০৩.১৯৯৩(তথ্য- সাগ্নিক ঘোষ)।
২২.১০.১৯৮০ তারিখে কোনো আনন্দমেলা সংখ্যা প্রকাশিত হয়নি।
রয় নিজে আমার পাঠকদের কিছু কথা বলতে চায়:
আনন্দমেলায় রোভার্সের রয় চলেছিল প্রায় ১৫ বছর! জনপ্রিয়তা ভালোই ছিল, তবে রোভার্স সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছিল ১৯৮৮-১৯৮৯ সালে, কারণ রয়কে কেউ খুন করার চেষ্টা করেছিল!পরে রয় নিজে সেই আততায়ীকে ধরে..
কে ছিল সেই আততায়ী? এর উত্তর আমরা পরের পোস্টে পাব। মনে হয় পাঠকরা তাদের ছোটবেলায় ফিরে গেছেন.. কি বলেন?
21 comments:
Ami aj ki bole tomake Thanks janabo bhabte parchi na , Suku da jane last 3-4 year dhore onekbar oke jaliyechi :) , ami eto ta aj anondito bol te parchi na ,
সত্যি দুর্দান্ত কাজ এটা। থ্যাংকস , পরের পার্ট গুলর জন্য অপেক্ষা করে থাকব ।
Great job done !!
asadharon post. Roverse r Roy pore boro howa. purono smriti phiriye dile.
darun post onek kichu janlam
roverser roy fanra nicher blogti dekhte paren onek ROY OF THE ROVERSE comics ache ........... royoftheroversgr.blogspot
এই কথাটা আগের এক পোস্টে বলেছিলাম, আজ আবার বলতে বাধ্য হচ্ছি...যে পোস্ট তুমি করলে বাঙালি কমিক্সপ্রেমীরা তোমাকে সেলাম জানাবে :-)
Suku da porer projonmo je porte parbe ROY ke eta ekta bishal jinish , Tumi er age jemon Sadashiv ke omor kore ek Yugantokari kaj korecho
great job......porer gulor jonno ami achi !
একটা করা বাকি আছে এখনো, কিছু টেকনিকাল অসুবিধার জন্যে করে উঠতে পারছি না...দেখা যাক|
যাইহোক যদি কোনো বন্ধু এইখান থেকে রোভার্সের রয় নিয়ে নিজের সাইটে পোস্ট করেন তাঁর প্রতি অনুরোধ রইলো অরিজিন্যাল রিলিসার হিসেবে ওয়াকারের নামটা উল্লেখ করতে|
Amar effort ta je tomar bhalo legeche etai amar kache boro paona.thanks
dhonyobaad..
Chesta korechilam world cup surur thik aage dewar,kintu hoye otheni.apnake kotha diyechilam debo.ebar khushi to?
Tahole..phire gele to chotobelay? :)
Thanks.apni rovers sambondhe aro jante hole wikipedia pg ta dekhte paren.ae infogunor onektai okhan theke newa
Sukalyanda,tomar ae comment er jonnyo asonkhyo dhonyobaad
Indrada,seta to ami jani..:) :) thanks
thanks for this comics. tobe ekta request korte chai. 1385 monthly issue gulo te 'biswacup football' bole ekta comics beriyechilo, jodi ota upload koren tobe ei world cup ta aaro sundor hoi. kindly dekhben. thanks in advance
ভাষায় প্রকাশ করতে পারবনা এই আনন্দ।
অস্যংখ ধন্যবাদ।
বিলির বুট আর রয় এর পরের সংখ্যা গুলো পেলে খুব ভালো হয়।
কে বলে বয়স পেছনো যায় না !
কৈশোরে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কারনে ধন্যবাদ।
Roverser Roy total collection jeta anondomalay beroto seta kivabe Pete pari ektu janan pls
Post a Comment